
ভালুকাঃপ্রতিনিধি:-
ভালুকা উপজেলার কাচিনা ইউনিয়নের কাচিনা কে. ইউ. ফাজিল মাদ্রাসার বিদ্যোৎসাহী সদস্য পদ ও বিগত সার্কুলারের নিয়োগ বাণিজ্য নিয়ে পোস্টার অর্ডারের টাকাসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল মাওলানা আজিজুর রহমান আজিজ সাহেবের বিরুদ্ধে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হাসিনা সরকারের আমলে বিভিন্ন পদে নিয়োগ দিবে বলে কিছু লোকের কাছ থেকে আর্থিক লেনদেন করেছে এবং ৫ ই আগস্টের পরে তথাকথিত বিএনপি-র নেতা মিজানুর রহমান মিজানের সাথে সমন্বয় করে বিগত দিনের সকল বিষয় ধামাচাপা দেওয়ার পাঁয়তারা করিতেছে এবং মিজানকে বিদ্যুৎসাহী সদস্য পদে পদায়তিতো করবে বলে আশ্বাস দিয়ে অনিয়ম করিতেছে।
মাদ্রাসার অবস্থাটি বেহাল অবস্থা শিক্ষা ব্যবস্থা খুবই খারাপ। মিজানুর রহমান মিজানের আমলনামায় দেখা গেছে বিগত ৫ই আগস্টের পরে এমন কোন দুর্নীতি নাই তার বিরুদ্ধে নাই, চাঁদাবাজী,ভূমি দস্যু,সহ সকল প্রকার অনৈতিক কাজে জড়িত থাকে বিদায় কাচিনা উচ্চ বিদ্যালয়ে সভাপতি পদে এডহক কমিটির জন্য প্রস্তাব করিলে এডিসি মহোদয় ও ডিসি মহোদয় তার নাম বাতিল বলে গন্য করে।
সোনার বাংলা ডিগ্রী কলেজে বিদ্যোৎসাহীর নাম প্রস্তাব করিলে তার দুর্নীতির কারণে তার নাম বাতিল বলে গণ্য করা হয়।বিএনপি ক্ষমতায় না আসার আগেই তার যে দুর্নীতির পাহাড় তা সমাজ ভালোভাবে দেখছে না।
কিন্তু এই মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য এরকম বিতর্কীত মিজানুর রহমান মিজানের নাম বিদ্যোসাহী সদস্য হিসেবে পাঠায়। এই মিজানুর রহমান মিজান বিদ্যোসাহী সদস্য হলে মাদ্রাসার লেখাপড়ার মান থেকে শুরু করে সকল কিছু নিম্নমান চলে যাবে এবং মাদ্রাসাটি আরও বেহাল অবস্থা হবে বলে সাধারণ জনগণের আশঙ্কা।
এলাকাবাসী সাধারণ জনগনের প্রত্যাশা এই ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল ও মিজানুর রহমান মিজানের অনিয়ম দুর্নীতিগুলো এডিসি মহোদয় দেখবেন।